আমার বান্ধবী ১ মাসেই এতো ফর্সা হলো কিভাবে?
প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায় অথবা নিয়ম ব্যবহার করে দ্রুত ত্বক ফর্সা করার অনেক পদ্ধতি প্রচলিত আছে আমাদের সমাজে। ত্বক ফর্সা করার ঔষধ হিসেবে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে জন্য অনেকেই নানারকম ক্রিম বাজার থেকে কিনে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু বাজারের বেশিরভাগ ক্রিমেই চড়া রাসায়নিক পদার্থ থাকায় ত্বক ফর্সা হওয়া দুরের কথা বরং বেশিরভাগ ফলাফলই হয় তার উল্টো।
যুগে যুগে মানুষ নিজের সৌন্দর্য নিয়ে ভেবেছে। নিজেকে যাতে অন্যের কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা যায়, সেজন্য চেষ্টার ত্রুটি রাখেন না সৌন্দর্য পিপাসু পুরুষ বা মহিলারা।
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলা ব্যস্ত জীবনে সবসময় নিজের যত্ন ঠিকমতো নেওয়া খুবই মুশকিল। তা ছাড়া দিনদিন পরিবেশও দূষণযুক্ত হয়ে পড়ছে। এতে করে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা আসলেই ভীষণ মুশকিল। অথচ নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আধুনিকযুগে এ কথার সত্যতা অনস্বীকার্য। নারী বা পুরুষ, একটি সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আর তাই নিজেকে সুন্দর দেখাতে কে না চায়!
সেই আদি যুগ থেকেই গায়ের রং নিয়ে মানুষের নানান চিন্তা। অনেকেরই কাম্য একটি ফর্সা সুন্দর ত্বকের। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, শারীরিক অসুস্থতা, দীর্ঘসময় রান্নাঘরে কাজ করা ইত্যাদি নানান কারণে ত্বক হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা। হয়ে যায় কালচে ও বিবর্ণ। রং ফর্সাকারী ক্রিমের কদর তাই কমে না কখনোই। কিন্তু আসলে সত্যিই কি এসব ক্রিমে গায়ের রং ফর্সা হয়? মুখের রং হয়তো একটুখানি উজ্জ্বল হয়, কিন্তু পুরো শরীরের ত্বক? সেটা কিন্তু আসলে হয়ে ওঠে না।
সুতরাং ত্বকে উজ্জ্বল্য আনার জন্য ঘরোয়া উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে বা বজায় রাখতে ঘরোয়া উপকরণই এখন সৌন্দর্য্য চর্চ্চা প্রাধান্য পাচ্ছে। নানা ধরনের ঘরোয়া ফেসপ্যাক রয়েছে ত্বকের উজ্জ্বলতায়। এর মধ্যে অতি সহজ ৩টি উপায় জেনে নিন। দেখবেন ব্যবহারে কেমন তাড়াতাড়ি ত্বক ফর্সা হয়ে উঠছে। চলুন তাহলে দেখা যাক পদ্ধতি সমূহ কি কি?
১. তেঁতুলের পাল্প ত্বকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। সপ্তাহে ২দিন এর ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন।
২. লেবু ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে নিন। মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে মিশ্রণটি লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। মিনিট ১৫ পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ৩-৪ দিন এর ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন।
৩. মুসুর ডাল বেশ কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে। ভেজা মুসুর ডাল বেটে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। তাছাড়া শহুরে পার্লারগুলোতে আছে রঙ ফর্সা করার নানান আয়োজন। যেমন স্কিন ব্লিচ, ফেয়ার পলিশসহ আরও কত কী। কিন্তু জেনে রাখুন, এই সবই আপনার ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাহলে কী করবেন? প্রাকৃতিক উপায়ে এবং ঘরোয়াভাবে গায়ের রং ফর্সা করার রয়েছে সহজ উপায়। শুধু তাই নয়, এভাবে যে ফর্সা রঙটা আপনি পাবেন সেটা হবে স্থায়ী। সৌন্দর্য সেটাই, যা ভেতর থেকে আসে। আসুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে রঙ ফর্সা করার আরো ২টি পদ্ধতি।
দুধ ও কাঁচা হলুদ:
রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। এভাবে পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা।
দুধে কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে পারেন আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো হলুদ নিন। তারপর টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধ গাঢ় হলুদ রঙ ধারণ করলে পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার করে পান করতে থাকুন।
কাঁচা হলুদ :
শুধু দুধের সঙ্গে নয়, বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার রঙ ফর্সা করতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর।
উপকরণ : দুধ ৩ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, এবং কাঁচা হলুদ বাটা ১ চা চামচ।
কীভাবে ব্যবহার করবেন?
দুধ, লেবুর রস ও হলুদ বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। গরম পানিতে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ত্বকের রং হয়ে উঠবে ফর্সা, কোমল, দাগমুক্ত ও সুন্দর।
তাহলে আর দেরি কেন? বাড়িতে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে নিজে থেকে হয়ে উঠুন ফর্সা, সুন্দর। ধন্যবাদ সবাইকে। ভাললাগলে শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন।
১) টক দই
টক দইয়ে অনেক ধরণের উপাদান আছে যা ত্বকের জন্য খুব ভাল। এতে আছে ল্যাকটিক এসিড যা ব্লিচিং উপাদান হিসেবে কাজ করে। আর এই উপায়টি আপনি সব ধরণের ত্বকেই ব্যবহার করতে পারেন। তাই ত্বক সুন্দর করার উপায় এর একটি ভাল উপাদান হল টক দই।
টক দই হাতে নিয়ে আলতো করে আপনার মুখের ত্বকে ঘষে নিন। কিছুক্ষন রাখার পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এই টক দই এভাবে লাগান আর কয়েক সপ্তাহ পরে দেখুন আপনার ত্বকের রঙ্গে কি পরিবর্তন এসেছে।
আবার এক টেবিল চামচ ফ্রেস টক দই , আধা চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ মুখে ও গলায় লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা প্রতিদিন করলে আপনার ত্বকের রঙ ও টোন পরিবর্তন হবে।
টক দইয়ের সাথে লেবুর রস অ্যান্ড ওটমিল মিশিয়ে ঘন পেস্ট করুন আর এই পেস্ট ফেইস মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করুন। এটি ত্বক নরম রাখবে ও ময়েসচারাইজ করবে।
২। কমলা লেবু : ত্বক কোমল করার উপায়
কমলা লেবু ত্বক কোমল করার আ রও এক টি ভাল উপায়
মুখের ত্বকের যত্নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল ভিটামিন সি। আর এই ভিটামিন সি আপনি কমলালেবুতে প্রচুর পরিমানে পাবেন। এছাড়া কমলা লেবুর ব্লিচিং উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল করে।
দেখা গেছে যা আপনি যদি প্রতিদিন ফ্রেস কমলার রস পান করে তবে আপনার ত্বকের কমোনীয়তা আর ত্বকের টেক্সচার অনেক ভাল হয়। ত্বক উজ্জ্বল করতে দুই ভাবে কমলালেবু ব্যবহার করা যায় ।
দুই টেবিল চামচ কমলার রসের সাথে এক চিমটি হলুদের গুড়া দিয়ে মিক্সচার তৈরি করুন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে গলা ও মুখের ত্বকে লাগান আর ২০ -৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এটা লাগান।
কমলার খোসা শুকিয়ে গুড়া করুন। এক টেবিল চামচ কমলার খোসার গুড়ার সাথে এক টেবিল চামচ টক দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। এই পেস্ট আপনার ত্বকের কালো দাগ দূর করবে। সপ্তাহে একবার বা দুইবার এই পেস্ট লাগান। তবে এর বেশী বার সপ্তাহে ব্যবহার করবেন না।
৩। ময়দা : ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে
ময়দা দিয়েও আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারেন। এর ভিতরের উপাদানগুলি ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ও ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। নিচে উল্লেখিত উপায়ে আপনি ময়দা একদিন পর পর ব্যবহার করলে ত্বকের অতিরিক্ত তেল সরিয়ে ত্বক প্রাকৃতিক ভাবে ময়েসচারাইজ করে।
ময়দার সাথে অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট হাতে, পায়ে ও মুখের ত্বকে লাগান। পেস্টটি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর থাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪। মধু : ত্বকের যত্নে মধু
ত্বকের যত্নে মধু ত্বকে একদিকে ব্লিচিং এর কাজ করে অন্য দিকে ময়েসচারাজিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। এতে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে যা ত্বকের দাগ দূর করে ও একনে সারাতে কাজ করে।
খাঁটি মধু ত্বকে লাগিয়ে কয়েক মিনিট রাখুন। এটি আপনার ত্বকের মৃত কোষ দূর করবে। ত্বক উজ্জ্বল করবে আর ফ্রেস লাগবে । ত্বকে লাগানোর কয়েক মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন।
এক চা চামচ মধু, লেমন রস, গুড়া দুধ আর আধা চামচ আমন্ড তেল মিশিয়ে ফেইস মাস্ক তৈরি করুন। আলতো করে ত্বকে লাগান আর ১০-১৫ মিনিট ত্বকে এই মাস্ক রেখে পরে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এই মাস্ক ব্যবহার করুন।
৫। লেবু : ত্বকের যত্নে লেবু
ত্বকের যত্নে লেবু সবসময় ত্বক ফর্সা করতে এজেন্ট হিসেবে কাজ করে।
লেবু এর এসিটিক উপাদান প্রাকৃতিক ব্লিচিং এর এজেন্ট হিসেবে ও কাজ করে। আবার লেমন এ এন্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে যা ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করার জন্য দরকারী।
একটি কটন বল নিয়ে লেমনের রসের মধ্যে ডুবিয়ে আপনার ত্বকে লাগান। লেবু এর টুকরোও ত্বকে লাগাতে পারেন । অন্তত ১ ঘণ্টা আপনার ত্বকে রাখুন আর এরপর ত্বক ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন এই পদ্ধতিতে লেমন রস লাগান। এটি আপনার ত্বকের উজ্জলতা বাড়াবে আর ত্বকে একনে প্রতিরোধ করবে।
৩ টেবিল চামচ লেমন রসের সাথে এক টেবিল চামচ হলুদ গুড়া মিশিয়ে এই পেস্ট ত্বকে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার এটি ব্যবহার করুন।
লেমন রস, গুড়া দুধ চায়ের চামচের এক চামচ করে নিয়ে মধুর সাথে মিশান। ১৫ থেকে ২০ মিনিট এই মাস্ক ত্বকে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। একদিন পর পর এই মাস্ক লাগান । ত্বক উজ্জ্বল হবে।
তবে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখবেন তা হল, আপনার ত্বকে কোথাও কাতা থাকলে এটি ব্যাবহার করবেন নয়া আক্রন ত্বকের কাতা জায়গায় লেমন জুস এর আসিতিক প্রকৃতির কারনে বেথা হতে পারে। তবে সংবেদনশীল ত্বকের জন্য লেম রস সঠিক নয় । এতে ত্বকে এলারজি দেখা দিতে পারে।
৬। এলোভেরা জেল : এলোভেরা উপকারিতা
এলোভেরা বা ঘৃতকুমারী দেবে দাগহীন ত্বক, এলোভেরার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। এলোভেরা জেল আপনার ত্বকে পিগমেনটেসান দূর করে আর ত্বকে স্বাভাবিক রঙ ধরে রাখতে সাহায্য করে। আর খুব বেশী পিগমেনটেসান থাকলে ত্বক অমসৃণ হয়ে যায় ।
এলোভেরা দিয়ে চুলের যত্ন
এছাড়া এটি খুব ঠাণ্ডা তাই আপনার ত্বকে নুতন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে , নষ্ট হয়ে যাওয়া টিস্যু পুনরায় পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনে। আর এটা স্বাস্থ্যময় ত্বকের জন্য খুব জরুরী। ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করতে আর ডার্ক স্পট দূর করতেও এলোভেরা কার্যকরী।
এলোভেরার উপরের পাতলা অংশ কেটে নিয়ে নীচের ঘন জেলির মতো উপাদানটি নিয়ে নিন।
সুন্দর ত্বক ও চুলের জন্য ঘরেই তৈরি করে ফেলুন এলোভেরা মাস্ক
এই জেলি ত্বকে লাগান ।
৩০ মিনিট এভাবে রেখে দিন ।
সপ্তাহে অন্তত ২ দিন এভাবে এলোভেরা জেল ব্যবহার করুন।
আপনার বাসায় যদি এলোভেরা গাছ না থাকে কোন সমস্যা নেই। আজকাল বাজারে সারা বছর এলোভেরা জেল কিনতে পাওয়া যায় ।
১। ওলে ন্যাচারাল হোয়াইট অল ইন ওয়ান ফেয়ারনেস নাইট ক্রিমঃ
ঘন হলেও এই ক্রিমটি খুব দ্রুত ত্বকের সাথে মিশে যায় এবং ত্বককে খুব ভালভাবে ময়েশ্চারাইজ করে থাকে। দাম পড়বে প্রায় ৩৮৪ টাকা।
২। হিমালয় রিভিটালিজিং নাইট ক্রিমঃ
হিমালয় গ্রুপের আরেকটি প্রোডাক্ট হল হিমালয় নাইট ক্রিম। শুষ্ক ত্বকের জন্য এই ক্রিমটি অনেক বেশি কার্যকরী। ত্বক ময়োশ্চারাইজ করে অন্যরকম একটা গ্লো নিয়ে আসে ত্বকে। দাম পড়বে আনুমনিক ২০০ টাকা।
৩। লোটাস হারবাল নিউট্রানাইট নাইট ক্রিমঃ
এই ক্রিমটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য। যার কারণে ত্বকে তেল চিটচিটে ভাব থাকে না। ত্বকের সাথে ভালভাবে মিশে যেয়ে ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে। এমনকি এটি নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকে পুষ্টি যোগিয়ে ত্বককে নরম কোমল করে থাকে। দাম পড়তে পারে ৪১০ টাকা।
৪। ল’রিয়াল প্যারিস হোয়াইট পারফেক্ট নাইট ক্রিমঃ
এই ক্রিমটি খুব হালকা হওয়ার কারণে ত্বকের সাথে দ্রুত মিশে যায়। বলিরেখা দূর করার পাশাপাশি মেছতার দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে। ত্বকে তারুণ্যদীপ্ত গকো নিয়ে আসে। দাম পড়তে পারে প্রায় ৭৭০ টাকা।
৫। পন্ডস গ্লোড রেডিয়েন্স ইউথফুল নাইট ক্রিমঃ
পন্ডস ক্রিমটির ট্রেক্সার ঘন হলেও কয়েক মিনিটের মধ্যে ত্বকের সাথে মিশে যায়। ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে ত্বকে সাথে সাথে একটি গ্লো নিয়ে আসে। ত্বকে স্বাস্থ্যজ্বল গ্লো নিয়ে আসে ত্বক তেলতেলে না করে। অব্যশ বলিরেখার হ্রাস করার ক্ষেত্রে এর কার্যকরীতার প্রমাণ পাওয়া যায় নি। দাম পড়বে প্রায় ৯৫০ টাকা।