যা যা লাগবে:

  • পোলাউ চাল বা যে কোন লম্বা চাল যেমন বাসমতী বা দেশমতী ১/২ কেজি
  • খাঁটি ঘি দেড় কাপ
  • জাফরান (ঐচ্ছিক)
  • জর্দ্দা রং এক চিমটি
  • পেস্তা বাদাম কুঁচি ৪/৫ টেবিল চামচ
  • কিসমিস ৫/৬ টেবিল চামচ
  • দারুচিনি ইঞ্চি খানেক করে দুই তিনটা
  • এলাচি ৫/৬টা
  • শুকনা খেজুর (ঐচ্ছিক)
  • চিনি হাফ কাপ
  • গুড়া দুধ তিন টেবিল চামচ
  • লবন এক চিমটি
  • পানি পরিমান মত

প্রনালীঃ

  • চাউল ধুয়ে পানি দিয়ে সিদ্ব করতে হবে এবং পানিতে সামান্য লবন এবং জাফরান দিতে হবে। জাফরানের ঘ্রান ও রং সিদ্ব হবার সাথে বের হতে থাকবে।
  • আমরা সামান্য জর্দ্দার রং  দিন এর মধ্যে
  • চাউল সিদ্ব এবং রং ধরে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে চাঊল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন।
  • এবার পাত্রে ঘি গরম করুন এবং দারুচিনি, এলাচি দিয়ে ভেঁজে নিন।
  • ঘি তে পানি ঝরিয়ে রাখা চাউল দিয়ে দিন এবং ভাঁজতে থাকুন।
  • এই সময় পাত্রের তলায় তাওয়া দিতে পারেন, এতে আগুনের আঁচ কম লাগবে। তাওয়া দিয়ে ভাঁজতে থাকুন।
  • এএর মধ্যে কিসমিস দিয়ে নাড়ুন।
  • এবার এতে চিনি দিতে থাকুন এবং নাড়াতে থাকুন।
  • এবার মিল্ক পাউডার  ছিটিয়ে মিশাতে থাকুন এবং নাড়ুন।
  • বাদাম কুঁচি দিন।
  • খেজুর কুঁচি দিন।
  • ভাল করে মিশিয়ে নিন। এবার চালের অবস্থা দেখুন, নরম হয়ে ঝরঝরে হয়ে গেল কিনা দেখে নিন। স্বাদ দেখুন। বেশি নরম নয় আবার যেন শক্তও না থাকে! যদি শক্ত লাগে তবে ঢাকনা দিয়ে অল্প আঁচে আরো কিছুক্ষন রেখে দিন।
  • পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত! কিছু বাদাম কুঁচি ছিটিয়ে দিন। এই সময়ে আপনি চাইলে কিছু ছোট নানান পদের মিষ্টি (যা মিষ্টি দোকানে পাওয়া যায়) দিয়ে সাজিয়ে দিতে পারেন।
বোনাস টিপস
  • জর্দার রঙ না থাকলে ভালো ফুড কালার ব্যবহার করতে পারেন।
  • চিনি বুঝে দিবেন যেন বেশি না হয়ে যায়।চিনি বেশি হলে খেতে ভালো লাগেনা।
  • খেজুর না থাকলে মোরব্বা কুচি করে দিতে পারেন।মোরব্বা দিলেও জর্দা অনেক মজা হয়।
  • জর্দা ভাজার জন্য কাঠের খুন্তি ব্যবহার করবেন।