অবাঞ্ছিত লোম দূরীকরণঃ

- ব্লিচ করার মাধ্যমে লোম হালকা করা যায়, যাতে চোখে না পড়ে।

- শেভিং করা যেতে পারে, যদিও এতে লোমের গোঁড়া মোটা হয়ে যায়।

- ওয়াক্সিং করে লোম দূর করা যায়।

- হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।

- প্লাকিং করেও লোম তোলা যেতে পারে।

- থ্রেডিং করেও লোম থেকে সাময়িক ভাবে মুক্তি পাওয়া যায়।

০২) লেজার চিকিৎসাঃ

উপরের সব গুলো পদ্ধতি থেকে এই পদ্ধতি তুলনামূলক ভাবে স্থায়ী এবং কার্যকরী। তবে এক্ষেত্রে কয়েকবার চিকিৎসা নিতে হয়। এ পদ্ধতিতে লোমের গোঁড়ায় রশ্মি ফেলা হয় যাতে গোঁড়াটা নষ্ট হয়ে যায় এবং নতুন ভাবে গজাতে না পারে। এটি কিছুটা ব্যয়বহুল এবং দক্ষ চিকিৎসকের প্রয়োজন হয়।

ইলেক্ট্রোলাইসিসঃ

এর মাধ্যমেও লোম স্থায়ীভাবে নির্মূল করা সম্ভব। এক্ষেত্রে ইলেকট্রিক মেশিনের সাহায্যে হেয়ার ফলিকল নষ্ট করা হয়।

০৩) ম্যাডিকেশনঃ

জন্ম বিরতিকরণ পিল

এন্টি এন্ড্রোজেন ম্যাডিকেশন-যেমন স্পাইরোনোল্যাকটোন(spironolactone)। এই চিকিৎসাগুলো সময়সাপেক্ষ।

এভাবেই ঘরোয়া যত্ন, ওজন কমানো, খাদ্যাভ্যাস, লোম অপসারণ এবং চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে আপনি সহজেই মুখের অবাঞ্ছিত লোম থেকে মুক্তি পেতে পারেন।